শবে ক্বদর সর্বোচ্চ মর্যাদার রাত্রি ক্বদরের রাতে পালনীয়
সর্বোচ্চ মর্যাদার রাত্রি ক্বদরঃ ”শবে ক্বদর” মানে ক্বদরের রাত্রি । ক্বদর এর অর্থ সম্মান বা মর্যাদা। এ রাতের মহা সম্মানীয় ও মহিমান্নিত মর্যাদার অধিকারী পবিত্র কুরআনুল করিম কে আল্লাহ পাক অবর্তীণ করেছেন। আর পবিত্র কুরআনের সম্মানের কারণেই এই রাত্রিকে ও সম্মানিত বলিয়া ঘোষণা করে হয়েছে এই এক রাত্রির ইবাদত -বন্দেগীকে এক হাজার মাস ইবাদত করে হতেও অধিক গুরুত্বরপূর্ণ বলা হয়েছে । আল্লাহ পাক স্বয়ং বলেনঃ যারা ঈমান এবং ছওয়াবের আশায় কদরের রাত্রিতে ইবাদত বন্দেগী করিবে তাদের পূর্ববর্তী সমস্ত গোনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’’’’
ইমাম নববী (রঃ) বলেন ও ফেরেশতাদের সালাম মোছাফাহা করার আলামত এই যে, তখন ইবাদতকারীর মন খুশিতে ভরিয়া যায়। চোখ হতে অশ্রু প্রবাহিত হয় এবং আল্লাহর মহব্বতে তাদের অন্তর পরিপূর্ণ হয়। হযরত ইমাম আবু হানীফা (রাঃ) এবং অন্যান্য অধিকাংশ ইমামের মতে ২৭ শে রমজানের রাত্রিই (অর্থাৎ ২৬ শে রমজান দিবাগত রাত্রি) শবে ক্বদর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে অধিকাংশ ওলামাগণ এই মত গ্রহণ করিছেন।
সর্বোচ্চ মর্যাদার রাত্রি শবে ক্বদর
সর্বোচ্চ মর্যাদার রাত্রিঃ ‘শবে ক্বদর, মানে ক্বদরের রাত্রি। ‘ক্বদর,-এর অর্থ সম্মান বা মর্যাদা। এ রাতের মহা সম্মানীয় ও মহিমান্নিত মর্যাদার অধিকারী পবিত্র কুরআনুল করীমকে আল্লাহ পাক অবতীর্ণ করেছেন। আর পবিত্র কুরআনের সম্মানের কারণেই এই রাত্রিকে ও সম্মানিত বলিয়া ঘোষণা করে হয়েছে এই এক রাত্রির ইবাদত-বন্দেগীকে এক হাজার মাস ইবাদত করে হতেও অধিক গুরুত্বর্পূণ বলা হয়েছে ।
হযরত (সাঃ) পবিত্র রমজান মাসে ২১,২৩,২৫,২৭ ও ২৯ তারিখে কোন এক রাত্রিতে এই ক্বদরের রাত্রি হয় বলে উল্লেখ করেছেন। তবে ২৭ তারিখের রাতকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অন্য হাদীসে আছে, হুজুর (সাঃ) বলেন, ক্বদরের রাত্রিতে আল্লাহ পাক হযরত জিব্রাইল (আঃ) এর সঙ্গে অসংখ্য ফেরেশতা দুনিয়াতে পাঠান। তাদের সমস্ত ইবাদতকারী মুসলমানদের সঙ্গে সালাম ও মোছাফাহা করেন এবং সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত তাদের সমস্ত দোয়া শরীক হন। ইমাম নববী (রঃ) বলেন ও ফেরেশতাদের সালাম মোছাফাহা করার আলামত এই যে, তখন ইবাদতকারীর মন খুশিতে ভরিয়া যায়। চোখ হতে অশ্রু প্রবাহিত হয় এবং আল্লাহর মহব্বতে তাদের অন্তর পরিপূর্ণ হয়। হযরত ইমাম আবু হানিফা (রাঃ) এবং অন্যান্য অধিকাংশ ইমামের মতে ২৭শে রমজানের রাত্রিই (অর্থাৎ ২৬শে রমজান দিবাগত রাত্রি ) শবে ক্বদর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে অধিকাংশ ওলামাগণ এই মত গ্রহণ করিছেন।
ক্বদরের রাতে পালনীয়
শবে ক্বদরের রাত্রির এশার পর হতে সুবহে সাদিক পর্যন্ত সময়ে ইবাদত-বন্দেগী করতে হয়। নফল নামাজ, ওমরী কাযার নামাজ, কুরআন পাক তেলাওয়াত করা, হাদীস-তাফসীর বা অন্য যে কোন ইসলামী আকীদার (পরশ পাথর) কিতাব পড়া বা শোনা, যিকির-আযকার, তাসবীহ-তাহলীল করা, মোরাকাবা করা এবং তওবা ইস্তেগফারে মশগুল থাকা কর্তব্য।