বাংলাদেশের শিশু দিবসঃ শিশুরা হচ্ছে আগামী দিনের ভবিষ্যত্ব। তাই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিশুদের অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য শিশুদের জন্য বিশ্ব শিশু দিবস পালিত করা হয়। সর্বপ্রথম শিশু দিবস পালন করা হয় ১৯২০ সালে ২৩ এপ্রিল। আর বিশ্ব শিশু দিবস পালিত হয় ২০ নভেম্বর আর আর্ন্তজাতিক শিশু দিবস পালন করা হয় ১লা জুন। শিশু দিবসটি বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন দিনে উদযাপন করা হয়। বাংলাদেশের শিশু দিবস পালিত হয়। আরো পড়ুন>>> শিক্ষক দিবস
বাংলাদেশের শিশু দিবস
সকল দেশে শিশুদের প্রতি নজর দেওয়া হয় বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশে শিশুদের প্রতি অনেক বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। তার বিশেষ কারন হচ্ছে শিশুরা হচ্ছে আগামী দিনের দেশের ভবিষ্যত্বের হাতিয়ার। শিশুরাই আগামী দিনে দেশের হাল ধরবে। তারাই এক দিন দেশ নৈত্রীত্ব দিবে। বাংলাদেশের শিশু দিবস পালিত হয় ১৯৯৬ সালের শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনটিকে শিশু দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস পালন করা হয় বাংলাদেশে।
শিশুদের জন্য বিশ্বে সকল দেশ নানা রকম সংস্থা খুলেছে যেখানে শিশুদের শিক্ষা হতে শুরু করে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে। শিশুদের প্রতি মনোযোগী হচ্ছে সকল মা ও বাবারা। কারন শিক্ষিত মা বাবা পারে শিক্ষিত সন্তান তৈরি করতে। শিশুরা কিনা সামনের দিকে দেশ পরিচালনার দায়ভার নিবে। শিশুদের প্রতি আমাদের দেশের নিম্নবৃত্ত পরিবারের অভিবাবকরা সঠিক ভাবে শিশুদের গঠে তুলছে না তারা তাদের সন্তানদের স্কুলে পাঠাচ্ছে না। তারা অল্প বয়সে শিশুদের কাজে পাঠাচ্ছে ফলে এতে করে আমাদের দেশে বাড়ছে বেকারত্ব ও অশিক্ষিতের হার। নিম্নবৃত্ত পরিবারের শিশুরা শিক্ষা থেকে হচ্ছে বঞ্চিত। শিশুদের প্রতি আমাদের দেশের অভিবাবকদের উচিত যত্নবান হওয়া।
শিশুরা যদি পড়াশুনা না করে তারা কিভাবে বুঝবে ভাল কি মন্দ কি? তাদের ভালো মন্দের তোফাত বুঝা মুসকিল হয়ে পড়বে। বিশ্বে শিশুদের প্রতি নজর দেওয়ার জন্য শিশু দিবস পালন করা হয় এবং এক এক দেশ এক এক দিনে শিশু দিবস পালন করে থাকে।
সর্বপ্রথম তুরস্কে শিশু দিবস পালন করে ১৯২০ সালে ২৩এপ্রিল। এর পর বিভিন্ন দেশে আর্ন্তজাতিক ভাবে শিশু দিবস উদযাপন করে ১লা জুন। এইভাবে সকল দেশে শিশু দিবস পালন করে শিশুদের প্রতি যত্নবান হওয়ার জন্যে শিশুদের মূল্যায়ন করার জন্যে। শিশুরাই আগামী দিনের হাতিয়ার। তারাই সামনের দিকে দেশ পরিচালনা করবে।