সর্দি ,কাশি ও বুকের অসুখে কি খাবেন
আরো পড়ুন >>> কালোজিরার উপকারিতা
সর্দি ,কাশি ও বুকের অসুখে কি খাবেন
যদি সুস্থ্য থাকতে চান আর কি করলে সর্দি-কাশি ও বুকের অসুখ থেকে বাচঁতে পারবেন তাহলে অবশ্যই আমার এই পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন তাহলে দেখবেন শরীর সুস্থ থাকবে সর্দি-কাশি ও বুকের অসুখ থেকে রেহায় পাবেন।
সর্দি ,কাশি ও বুকের অসুখে কি খাবেন
যদি সুস্থ্য থাকতে চান আর কি করলে সর্দি ও কাশি থেকে বাচঁতে পারবেন তাহলে অবশ্যই আমার এই পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন তাহলে দেখবেন শরীর সুস্থ থাকবে।
সর্দি – কাশি : আমেরিকানরা বলেন সর্দি-কাশি থেকে বাঁচতে হলে গরম কালে ঠান্ডা পানি এবং শীতকালে ঈষদুষ পানিতে কমলা লেবুর রস মিসিয়ে খেতে হবে।
আঙুরের রস ফুসফুস কে ( লাংস ) সক্রিয় করে তোলে ও শ্লেষ্মা সরল করে।
শুকনো কাশি : এক ঘেয়ে শুকনো কাশিতে মিষ্টি আপেল খুব উপকারি । এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন ২০০-২৫০ গ্রাম মিষ্টি আপেল খেলে শুকনো কাশির উপশম হয় । ঘন ঘন শুকনো কাশি হলে বাদাম খোসা ছাড়িয়ে বিশ গ্রাম মাখন , বিশ গ্রাম চিনি এবং কয়েকটি বাদাম একসঙ্গে পিষে নিয়ে সকাল-বিকেল খেতে পারলে শুকনো কাশি অতি অবশ্য সারবে।
শ্বাসকষ্ট : শ্বাসকষ্ট কমবেশ ছোট-বড় সকল শিশু,কিশোর,যুবক-যুবতি, নারী-পুরুষ এং বৃদ্ধ সকল বয়সের মানুষেরই লেগে আছে । নিয়মিত সবজিসহ নিরামিষ খাওয়ার অভ্যাস করলে শ্বাস রোগের জন্যে অনেক ভাল যেমন : বাধাকপি,পালং ,পালতে ,আলু ও গাজর ইত্যাদি সবজি খাওয়ার অভ্যাস করবেন।
ফুসফুস ( লাংস ) : ফুসফুসের দোষ হলে যক্ষা বা টিবির মতো মারাত্মক অসুখও হতে পারে । শরীর একেবারে রোগা পাতলা হয়ে যায় । এই রোগে সব রকমের ফলই খাওয়া উচিত । এই সব ফল ঔষধের কাজ করে । রান্নায় অলিবঅয়েল ( জলপাইয়ের তেল ) ব্যবহার করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয় – কারন এই তেলের ফ্যাট খুব সহজে হজম করা যায় । এই তেল কডলিভার অয়েলের চেয়েও ভাল কাজ করে । তাছাড়া কডলিভার অয়েলের বদলে অলিভঅয়েল ও কাঁচা খাওয়া অনেক ভাল । কাঁচা খেতে অসুবিধা হলে কমলালেবুর রস বা অন্য যে কোনো ফলের রসের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
ব্রঙ্কাইটিস : টক খেলে যারা ব্রঙ্কাই টিসের কাশিতে ভুগছে তাদের ক্ষতি হয় । কিন্তু কমলালেবুর টক ভাব কোন ক্ষতি করে না । বরঞ্চ ব্রঙ্কাইটিস জনিত সর্দি – কাশিতে বেশি ভুগলে কমলালেবু বা কমলালেবুর রস নিয়মিত খাওয়া খুব ভাল।
দ্রষ্টব্য : অম্বল বা অ্যাসিডিটির দরুন কাশির ঝোক বাড়ে দাঁত ও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ।সে ক্ষেত্রে কমলালেবুর কোয়া লবণ দিয়ে অম্বল হওয়া কমে যাবে । টক কমলালেবুর রসও চিনি মিচিয়ে অথবা মধু মিশিয়ে ভালো উপকার পাওয়া যায়।