অভ্যন্তরীণ কর্মপ্রেরণা উক্তি ষ্ট্যাটাস

অভ্যন্তরীণ কর্মপ্রেরণা উক্তি ষ্ট্যাটাসঃ প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম ভালো লাগার মতো জানার মতো কিছু অভ্যন্তরীণ কর্মপ্রেরণা উক্তি ষ্ট্যাটাস। আশা করছি পড়তে পেরে ভালো লাগবে।

                                                                      আরো পড়ুন>>> অধ্যবসায়ের শক্তি ষ্ট্যাটাস উক্তি

অভ্যন্তরীণ কর্মপ্রেরণা উক্তি ষ্ট্যাটাস

অভ্যন্তরীণ কর্মপ্রেরণা হচ্ছে আমাদের অন্তরের তৃপ্তি। এই সন্তুষ্টি কেবলমাত্র সাফল্য থেকেই আসে না, এটা আসে কোন কাজ সুসম্পন্ন করার চরিতার্থতার অনুভূতি থেকে। কেবলমাত্র উদ্দেশ্য সিদ্ধিতে এই অনুভূতি আসে না। কোন অসৎ উদ্দেশ্য সিদ্ধ হলে এই ধরনের সন্তুষ্টি পাওয়া যায় না। অভ্যন্তরীণ কর্মপ্রেরণা যেহেতু অন্তরের জিনিস সেহেতু এটি একটি স্থায়ী চালিকাশক্তি।

কর্মপ্রেরণাকে চিহিৃত করা এবং তাকে ক্রমাগত শক্তিশালী করা সাফল্যের পক্ষে প্রয়োজনীয়। লক্ষ্যকে সামনে রেখে কর্মপ্রেরনা জোগায় সেই দুটি হলো, (১) কাজের স্বীকৃতি, (২) উন্নতর দায়িত্ব সম্পাদনের আহবান।

সম্পাদিত কাজের যখন মূল্যায়ন হয় তখনই আসে স্বীকৃতি। তখন কর্মী পায় শ্রদ্ধা এবং সম্মান। ফলে সংস্থার সঙ্গে একাত্মবোধ হয়।

দায়িত্ববোধও এই একাত্মবোধের ধারণাকে এবং সংস্থার অংশীদার হিসাবে নিজের মর্যাদাকে বাড়িয়ে দেয়। ধীরে ধীরে সংস্থার এক উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়। উত্তরোত্তর দায়িত্ববৃদ্ধি না ঘটলে কর্মপ্রেরণা কমে যায়।

অনুপ্রেরণা হিসাবে আর্থিক পুরস্কার ক্ষণস্থায়ী। শেষ পর্যন্ত এর ফলে মানসিক সন্তুষ্টি পাওয়া যায় না। বিপরীত দিক থেকে দেখলে কোন ধারণা বা চিন্তাকে যখন কাজে পরিণত করা হয় তখন মানসিক দিক থেকে অনেক পরিতৃপ্তি পাওয়া যায়। তখন গৌরবময় কাজের অংশীদার হিসাবে আনন্দ পাওয়া যায়। সঠিক কাজ করার যে আনন্দ সেই আনন্দই জোগায় কর্মপ্রেরণা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!